মূলধারা গনমাধ্যম বার্তা বাজারে প্রকাশিত গত ২০ নভেম্বর ‘ইসলামী ব্যাংকের অর্থ কেলেংকারী, আলোচনার হুন্ডি সম্রাট কে এই ‘মামু’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটির একাংশের ব্যাপারে বিবৃতি জানিয়েছেন সংবাদে ‘মামু’ খ্যাত ইয়াছিন। সংবাদ প্রকাশের আগে তার বক্তব্য পাওয়া না গেলেও সংবাদ প্রকাশের পরে পাঠানো তার বক্তব্যের মূল ভাব তুলেধরা হলো।

মূলত আমি একজন টেকনাফ স্থল বন্দরের ব্যবসায়ী ও আমদানীকারক। টেকনাফ, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, ঢাকার ব্যবসায়ীদের কাছে আমাদের পরিচিতি রয়েছে। আমি কোন অবৈধ ব্যবসার সাথে জড়িত নয়। ব্যবসায়ী হিসেবে ব্যাংকে আমার একাউন্ট থাকা স্বাভাবিক। সম্প্রতি ইসলামী ব্যাংক টেকনাফ শাখায় প্রতারনার মাধ্যমে গ্রাহকের অর্থ কেলেংকারীর ঘটনায় আমাকে জড়িয়ে যে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে ওই ঘটনায় আমি কোন ভাবেই জড়িত নয়। ইতিপূর্বে ব্যাংকের ব্যবস্থাপক ওই ঘটনায় আমার সংস্লিষ্টতা নেই বলে গণমাধ্যমে বক্তব্য দিয়েছেন। স্থানীয়ভাবে আমার ব্যবসায়ি প্রতিপক্ষরা ব্যবসায়িক ভাবে গায়েল করতে না পেরে কৌশলে প্রতিবেদকে ভূল তথ্য সর্বরাহ করেছে বলে আমার ধারনা। এই সংবাদ প্রকাশের ফলে বিভিন্ন ভাবে আমার এবং ব্যবসার উপর প্রভাব পড়েছে। তাই প্রতিবেদক ও পত্রিকা কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি পুনরায় যাচাই করার অনুরোধ করছি।। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল সংস্থার প্রতিনিধিদের বিচলিত না হওয়ার আহবান জানাচ্ছি।

 

প্রতিবেদকের বক্তব্য:

ঘটনার পরে ইসলামী ব্যাংক টেকনাফ শাখার ব্যবস্থাপক তথ্য সর্বরাহের নামে বার্তা বাজারকে মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করেছে। তাই ব্যবস্থাপকের লুকোচুরির কারন ও ঘটনার মূল বিষয় উপস্থাপন করতে গিয়ে সংবাদে অধিকতর বস্তুনিষ্ট তথ্যের অনুসন্ধানে নেমে ওই ব্যংকের বেশ কিছু নির্ভর‍যোগ্য সূত্র, গ্রাহক, অভিযুক্ত ব্যক্তির পরিচিত ব্যবসায়ী, জনপ্রতিনিধি ও তার প্রতিবেশীদের সাথে কথা বলে বিভিন্ন তথ্য পাওয়া গেছে। সেসব তথ্য গুলো যাচাই বাচাই করে সংবাদ উপস্থাপন করা হয়েছে।

 

সংবাদটি বিজ্ঞপ্তি আকারে প্রকাশিত।

 

ই.এক্স/ও.আর/বার্তা বাজার