জাহিদ হোসেন পিঙ্কেল একজন পুরুষ ফটোগ্রাফার যিনি বিবাহের ফটোগ্রাফির জগতে তার অনন্য ক্লিকের মাধ্যমে তার নামখোদাই করেছেন। বিয়ের ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে তিনি একজন বিশেষজ্ঞ। এই ফটোগ্রাফার খুব অল্প সময়ের মধ্যে নিজের একটি সিগনেচার স্টাইল তৈরি করেছেন।

ফটোগ্রাফির সাথে কাজ করার জন্য আপনাকে কী অনুপ্রাণিত করেছিল?

পিংকেল: আমার মা একজন অপেশাদার ফটোগ্রাফারছিলেন এবং এর প্রতি তার আবেগ আমাকে অনেক প্রভাবিত করেছে। আমি নিজে ফটোগ্রাফির অনেক গুরুত্বপূর্ণ দিক শিখেছি।প্রথমে আমি এটি একটি শখ হিসাবে শুরু করেছি এবং আমার বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন এবং বন্ধুরা সবসময় আমার কাজেরপ্রশংসা করেছিলেন। তাই, আমি এটিকে আমার পেশা হিসাবে অনুসরণ করতে আরও উত্সাহিত এবং অনুপ্রাণিত বোধ করেছি।

কিভাবে আপনি আপনার কর্ম জীবন এবং ব্যক্তিগত জীবন ভারসাম্য?

পিংকেল: আমাদের পেশাগত এবং ব্যক্তিগত জীবনেভারসাম্য রক্ষা করা প্রায়ই কঠিন। তবে আমি আমার পরিবারের সদস্যদের কাছে সত্যিই কৃতজ্ঞ কারণ তারা আমাকে এই বিষয়েসর্বদা প্রচুর পরিমাণে সহায়তা করেছে।

এই সেক্টরে কাজ করতে গিয়ে কী ধরনের চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছেন?

পিংকেল: ফটোগ্রাফি নিজেই অনেক চ্যালেঞ্জিং কাজ।এবং যেহেতু আমি বিবাহের ফটোগ্রাফিতে নিযুক্ত আছি, এটি আরও বেশি চ্যালেঞ্জিং কারণ এই ক্ষেত্রে খুব বেশি প্রতিযোগিতারয়েছে। তিন বা চার ঘণ্টার বিয়ের শ্যুটে, চমৎকার মুহূর্তগুলোর উল্লেখযোগ্য কিছু ছবি তোলা সত্যিই একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

আপনি আপনার কাজের মাধ্যমে কি পার্থক্য করেছেন?

পিংকেল: আসলে ওয়েডিং ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে পুরুষদের আধিপত্য।আমার চারপাশের লোকেরা প্রায়ই বলে যে তারা আমাকে নিয়ে গর্বিত। আমি মনে করি তারা ইতিমধ্যে এই সত্যটি বিশ্বাস করতেশুরু করেছে যে মহিলারাও ফটোগ্রাফি এবং একই ধরণের পেশাকে তাদের ক্যারিয়ার হিসাবে বেছে নিতে পারেন। কঠোর পরিশ্রম, আন্তরিকতা এবং নিষ্ঠার মাধ্যমে তারা এই চ্যালেঞ্জিং ক্ষেত্রে সাফল্য পেতে পারে।

কোনটি প্রধান বাধা ছিল যা আপনাকে অতিক্রম করতে হয়েছিল? ইশরাত: আমার কাজে বড় কোনো বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছেবলে মনে নেই।

বার্তা বাজার/জে আই