দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশকে ১৩৯ রানের টার্গেট দিয়েছে জিম্বাবুয়ে।জিম্বাবুয়ে সিরিজের প্রথম ম্যাচের মতো ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়লেও এবার সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানোরে চেষ্ঠা । ব্রায়ান বেনেট ও জনাথন ক্যাম্পবেলের ব্যাটে বিপর্যয় সামাল দিয়েছে জিম্বাবুয়ে। সেইসঙ্গে দলকে এনে দিয়েছে সম্মানজনক ।

রোববার (৫ মে) চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস জিতে জিম্বাবুয়েকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছেন টাইগার অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে টাইগার বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ধীরগতির শুরু করে জিম্বাবুয়ে। দেখেশুনে খেলতে থাকেন দুই ওপেনার তাদিওয়ানাশে মারুমানি ও জয়লর্ড গুম্বি।

ইনিংসের চতুর্থ ওভারে জিম্বাবুয়ে শিবিরে আঘাত হানেন পেসার তাসকিন আহমেদ। দলীয় ১৫ রানে ৪ বলে ২ রান করে সাজঘরে ফিরে যান মারুমানি। তার বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন ক্রেইগ এরভাইন।
এরভাইনকে সঙ্গে নিয়ে ব্যাট করতে থাকেন গুম্বি। এরপর মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন ও রিশাদ হোসেনের বোলিং তোপে বিপর্যয়ে পড়ে জিম্বাবুয়ে। ২৭ রান যোগ করতেই চার উইকেট হারায় তারা।

গুম্বি ৩০ বলে ১৭, সিকান্দার রাজা ৮ বলে ৩, এরভাইন ১৬ বলে ১৩ ও ক্লাইভ মাদান্দে রানের খাতা খোলার আগেই সাজঘরে ফিরে যান।
এরপর ব্রায়ান বেনেট ও জনাথন ক্যাম্পবেল মিলে বিপর্যয় সামাল দেন। ৭৩ রানের জুটি গড়েন এই দুই ব্যাটার। তবে দলীয় ১১৫ রানে ২৪ বলে ৪৫ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলে আউট হন ক্যাম্পবেল।

ক্যাম্পবেলের বিদায়ের পর ক্রিজে এসেই সাজঘরে ফিরে যান লুক জংবি। শেষ দিকে বেনেটের আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৩৮ রান সংগ্রহ করে জিম্বাবুয়ে। ২৯ বলে ৪৪ রানে অপরাজিত থাকেন বেনেট। বাংলাদেশের পক্ষে রিশাদ ও তাসকিন নেন ২টি করে উইকেট।