অবহেলিত উখিয়া সরকারের ব্যাপক উন্নয়নের জোয়ারে আমূল পরিবর্তন হয়েছে। উখিয়া উপজেলায় প্রায় এক হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে বিগত ৫ বছরে। চারিদিকে উন্নয়নের ছোঁয়া ও উন্নয়নের চিত্র। ফলে মানুষকে আগে যেখানে পায়ে হেঁটে যেতে হতো এখন সেখানে যানবাহন নিয়ে যেতে পারে।

স্থানীয় জনসাধারণের মাঝে এখন উন্নয়ন বঞ্চিত থাকার আক্ষেপ নেই বললেই চলে। গ্রাম হবে শহর সরকারের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানাচ্ছে গ্রামের প্রান্তিক জনসাধারণ।

দায়িত্বশীল সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট ১০ লক্ষাধিক বাস্তুচ্যুত মায়ানমার জনগোষ্ঠী বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। এরপর শুরু হয় উখিয়া-টেকনাফে বসবাসরত লোকজনের বিভিন্ন সমস্যা ও দুঃখ-দুর্দশা । বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিষয়টি অনুধাবন করে উখিয়া উপজেলাকে অন্যান্য উপজেলার চাইতে আলাদা গুরুত্ব দিয়ে একের পর এক মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তার ধারাবাহিকতায় সরকারের পরিকল্পিত পরিকল্পনা ও টেকসই উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে পুরো উখিয়ায় উন্নয়নের চিত্র বদলে যায়। ইতিমধ্যে ৫ বছরে সরকারিভাবে ৮ শ কোটি ও দেশি-বিদেশি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (এনজিও) এর মাধ্যমে ২ শ কোটি টাকার বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় সংসদ সদস্যের বিশেষ বরাদ্দের প্রায় ৩০ কোটি টাকার উন্নয়ন সাধিত হয়েছে উখিয়া উপজেলায়। তাছাড়াও সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির বিশেষ আবেদন ও অনুরোধ প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক বিশেষ বরাদ্দকৃত দুস্থ মহিলা সহায়তা (ভিডাব্লিউবি) প্রকল্পের এর ২০৭ কোটি ৩৬ লক্ষ টাকার চাউল বিতরণ হয়ে আসছে স্থানীয় দুস্থ পরিবার গুলোর মধ্যে । যার সুফল ভোগ করছে উখিয়ার ২০ হাজার অসহায় পরিবার।

রাস্তা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ব্রিজ,কালভার্ট, সাইক্লোন সেন্টার, অবকাঠামো, প্রশাসনিক ভবন,ভূমি অফিস, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, শতভাগ বিদ্যুৎয়ান, গভীর নলকূপ, স্বাস্থ্য সম্মত টয়লেট, মুক্তিযোদ্ধা ভবন ও গ্রামীণ মাটির রাস্তা টেকসই করণসহ সব ধরনের উন্নয়ন সম্পন্ন হয়েছে বর্তমান সরকারের আমলে।

এগুলো মাঠ পর্যায়ে সুচারুভাবে বাস্তবায়ন করতে স্থানীয় সংসদ সদস্য, উখিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, উখিয়া উপজেলা প্রকৌশলী, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যানগণ, ইউপি চেয়ারম্যানগণসহ উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা পরিষদের সকলেই দিন রাত কঠোর পরিশ্রম করে গেছেন।

সরকার দলীয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমান সরকারের আমলে যে পরিমাণ উন্নয়ন উখিয়ায় হয়েছে, বিগত কোন সরকারের আমলে এতো উন্নয়ন হয়নি। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে উখিয়া উপজেলার মানুষের দুর্ভোগ অনেকটা লাঘব হয়েছে।

উপজেলা অফিস সূত্রে জানা যায়, উখিয়া উপজেলা প্রকৌশলী অফিসের তত্ত্বাবধানে ৭৮১ কোটি ৫৯ লক্ষ ৯৮ হাজার ৪২২ টাকার উন্নয়ন কাজ মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে উল্লেখযোগ্য বাস্তবায়িত প্রকল্পসমূহ হলো-

পল্লি সড়ক ও কালভার্ট মেরামত কর্মসূচি (GOBM) প্রকল্পের মাধ্যমে ৪ কোটি ৫ লক্ষ ২১ হাজার ৩৩১ টাকা।

বৃহত্তর চট্টগ্রাম জেলা গ্রামীণ উন্নয়ন প্রকল্প (চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলা) GCHDP (CTG-2) প্রকল্পের মাধ্যমে ৬ কোটি ১৮ লক্ষ ৬৭ হাজার ৮৬ টাকা।

বৃহত্তর চট্টগ্রাম জেলা গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প (চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলা) GCRIDP (CTG-3) প্রকল্পের মাধ্যমে ৫৯ কোটি ৫৭ লক্ষ ৬২ হাজার ৪ টাকা।

বৃহত্তর চট্টগ্রাম জেলা গ্রামীণ অবকাঠামো মেরামত প্রকল্প (চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলা) CTG-3 ( Maint) প্রকল্পের মাধ্যমে ১ কোটি ৬২ লক্ষ ৩৫ হাজার ৮৬০ টাকা।

অগ্রাধিকার ভিক্তিতে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প ২ ও ৩ (IRIDP-2 & 3) প্রকল্পের মাধ্যমে ১৭ কোটি ৩৩ লক্ষ ২২ হাজার টাকা।

বন্যা ও দুর্যোগ পুনর্বাসন প্রকল্প (FDR) প্রকল্পের মাধ্যমে ৬ কোটি ৩৮ লক্ষ ৯৫ হাজার ৩৯১ টাকা।

অনূর্ধ্ব ১০০ মিটার ব্রিজ নির্মাণ প্রকল্প ( CBU-100m) প্রকল্পের মাধ্যমে ২১ কোটি ১০ হাজার ১৯৫ টাকা।

প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন প্রকল্প-৪ (PEDP-4) প্রকল্পের মাধ্যমে ৪ কোটি ৮২ লক্ষ ১০ হাজার ৮৪৭ টাকা।

বহুমুখী দুর্যোগ আশ্রয়ণ প্রকল্প (MDSP) WB প্রকল্পের মাধ্যমে ৩১ কোটি ৫ লক্ষ টাকা।

সার্বজনীন সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প (GSIDP) প্রকল্পের মাধ্যমে ৫৯ লক্ষ টাকা।

জরুরি সহায়তা প্রকল্প EAP (ADB) প্রকল্পের মাধ্যমে ১৭৫ কোটি ৩৪ লক্ষ টাকা।

জরুরি বহুমুখী রোহিঙ্গা সংকট পুনর্বাসন প্রকল্প (EMCRP) WV প্রকল্পের মাধ্যমে ৪৪০ কোটি ৯৪ লক্ষ ৭৮ হাজার ৭১৬ টাকা।

শহর ও গ্রামে ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণ প্রকল্প (TULO) প্রকল্পের মাধ্যমে ১ কোটি ৫৫ লক্ষ ২ হাজার ২৯২ টাকা।

সম্প্রসারিত উপজেলা কমপ্লেক্স নির্মাণ প্রকল্প (২য় পর্যায়) প্রকল্পের মাধ্যমে ৮ কোটি ৪৫ হাজার ৫৪৪ টাকা।

উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণ প্রকল্পের মাধ্যমে ২ কোটি ৬৮ লক্ষ ৪৭ হাজার ১৫৬ টাকার উন্নয়ন প্রকল্প।

উপজেলার প্রকল্প অফিস সূত্রে জানা যায়, উখিয়া উপজেলা প্রকল্প অফিসের তত্ত্বাবধানে ৮ কোটি ৩৯ লক্ষ ২৭ হাজার ৩৫১ টাকার উন্নয়ন কাজ মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
বর্তমান সরকারের আমলে উল্লেখযোগ্য বাস্তবায়িত প্রকল্পসমূহ হলো ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে গ্রামীণ মাটির রাস্তাসমূহ টেকসই করণের লক্ষ্যে হেরিং বোন বন্ড (এইচবিবি) করণ ২ পর্যায়ে প্রকল্পের মাধ্যমে ৩ কোটি ১৩ লক্ষ ২৯ হাজার ৩৮৫ টাকার।

২০২০-২০২১ অর্থ বছরে গ্রামীণ মাটির রাস্তাসমূহ টেকসই করণের লক্ষ্যে হেরিং বোন বন্ড (এইচবিবি) করণ ২ পর্যায়ে প্রকল্পের মাধ্যমে ১ কোটি ৫৭ লক্ষ ৬২ হাজার ৯৫৫ টাকার।

২০২১-২০২২ অর্থ বছরে গ্রামীণ মাটির রাস্তাসমূহ টেকসই করণের লক্ষ্যে হেরিং বোন বন্ড (এইচবিবি) করণ ২ পর্যায়ে প্রকল্পের মাধ্যমে ১ কোটি ৪ লক্ষ ৪৩ হাজার ৬৫ টাকার।

২০২২-২০২৩ অর্থ বছরে গ্রামীণ মাটির রাস্তাসমূহ টেকসই করণের লক্ষ্যে হেরিং বোন বন্ড (এইচবিবি) করণ ২ পর্যায়ে প্রকল্পের মাধ্যমে ৫২ লক্ষ ২০ হাজার ৩০০ টাকার।

গ্রামীণ রাস্তার ১৫ মিটার দৈর্ঘ্য পর্যন্ত সেতু / কালভার্ট নির্মাণ প্রকল্পের মাধ্যমে ২ কোটি ১১ লক্ষ ৭১ হাজার ৬৪৬ টাকার উন্নয়ন প্রকল্প।

স্থানীয় সংসদ সদস্য শাহিন আক্তার জানান, শেখ হাসিনা ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আমরা মাঠ পর্যায়ে কাজ যাচ্ছি।

সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি জানান, আমার ও আমার স্ত্রীর আন্তরিক প্রচেষ্টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে উখিয়া উপজেলায় এই ব্যাপক উন্নয়ন সম্পন্ন হয়েছে। যার ফলে উখিয়ার মানুষের কাছে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ও প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার ভাবমূর্তি ও গ্রহণ যোগ্যতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে কৃতজ্ঞ। এলাকার এই উন্নয়ন ধারা অব্যাহত রাখার জন্য আগামীতে আবারও শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতায় আনার জন্য উখিয়া-টেকনাফের জনগণের প্রতি তিনি আহ্বান জানান।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমরান হোসাইন সজীব জানান, সরকার ও আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থাগুলোর যৌথ সহযোগিতার কারণে উখিয়ায় ব্যাপক উন্নয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা সম্ভব হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের সহায়তায় এই উন্নয়ন প্রকল্প গুলো মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়িত হয়েছে।

এলজিইআরডি’র উখিয়া উপজেলা প্রকৌশলী রোকনুজ্জামান খান জানান, সরকারের উন্নয়ন কাজে সহযোগিতা ও মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ণে সর্বোচ্চ আন্তরিকতা দিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এই প্রকল্প গুলো বাস্তবায়িত হওয়ার উখিয়া উপজেলার জনগণ দীর্ঘ মেয়াদি সুফল ভোগ করবেন।

উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা আল মামুন বলেন, গ্রাম হবে শহর বর্তমান সরকারের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে গ্রামের প্রান্তিক জনসাধারণ। এরই ধারাবাহিকতায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে নির্মিত হয়েছে ব্রিজ এইচবিবি রাস্তা এবং গ্রামীণ অবকাঠামো।
ব্রিজ নির্মাণের মাধ্যমে অনেক গ্রাম এর সাথে যোগাযোগ স্থাপন হয়েছে উপজেলার বড় সড়কের। স্থানীয় সংসদ সদস্যদের সাথে পরামর্শক্রমে এলাকার মানুষের চাহিদার ভিত্তিতে আমাদের প্রকল্প গুলো বাস্তবায়িত হয়েছে।

উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের টানা ৩ বারের চেয়ারম্যান এবং আগামী সংসদ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলের মনোনয়ন প্রত্যাশী জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী জানান, শেখ হাসিনা ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই দুর্নীতি বন্ধের মাধ্যমে দেশকে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন। শহর থেকে শুরু করে গ্রাম পর্যায়ে বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ছোঁয়া পৌঁছে দিতে পেরেছেন তিনি। তার ধারাবাহিকতায় আমার উখিয়া উপজেলায় অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে এই সরকারের আমলে।

তিনি আরো বলেন, উখিয়া উপজেলায় অসংখ্য প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, উপজেলা পরিষদ ভবন, উখিয়া থানা ভবন, উপজেলা ভূমি অফিস, ফায়ার সার্ভিস স্টেশন স্থাপন, রাস্তা-ঘাট, ব্রিজ-কালভার্ট, মসজিদ-মাদ্রাসা নির্মাণ করা হয়েছে। পাশাপাশি উখিয়াকে শতভাগ বিদ্যুতায়নের করা হয়েছে। যার ফলে গ্রামগঞ্জে বিদ্যুৎ পেয়েছে জনগণ। এলজিইডি অফিসের মাধ্যমে ৪০০ কি: মি: এর অধিক রাস্তা কার্পেটিং করা হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে ২ হাজার ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে বাড়ি এবং জমি হস্তান্তর করা হয়েছে। উপজেলা সমাজসেবা অফিসের মাধ্যমে ৫ ইউনিয়নের ২০ হাজার হতদরিদ্র পরিবারকে ভিজিডির চাল প্রদান করা হচ্ছে। এছাড়াও বয়স্ক ভাতা, বিধাবা ভাতা,পঙ্গু ভাতা ও মাতৃত্বকালীন ভাতা প্রদান করা হয়।

ইতিপূর্বে দেশে অনেক সরকার ক্ষমতায় ছিল, অনেকেই সংসদ সদস্য ছিলেন, কিন্তু বর্তমান শেখ হাসিনা সরকারের আমলে যে উন্নয়ন উখিয়া উপজেলায় হয়েছে তা অতীতের কোন সরকারের আমলে হয়নি। প্রতিটি সেক্টরে এই উন্নয়ন সম্ভব বা বাস্তবায়িত হয়েছে শুধু মাত্র শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বের কারণে। আগামীতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসলে উখিয়া উপজেলা হবে দেশের অন্যতম রোল মডেল উপজেলা হবে।

তিনি আরো জানান, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ পূর্বের তুলনায় এখন অনেক সুসংগঠিত ও শক্তিশালী। জামায়াত-বিএনপির অপরাজনীতি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড উপজেলা আওয়ামী লীগ রাজনৈতিকভাবে মোকাবেলা করে তাদের নৈরাজ্য বর্তমানে প্রতিহিত করে যাচ্ছে। উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও স্থানীয় উপজেলা প্রশাসন যৌথ সমন্বয়ে কাজ করায় বর্তমান সরকারের সঠিক পরিকল্পনা ও মেগা প্রকল্প গুলো উখিয়ায় সুচারুভাবে সম্পন্ন হয়েছে।

উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রত্নাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল হুদা জানান, উখিয়া উপজেলা কেমন ছিল, এখন কেমন হয়েছে, একটু চারিদিকে তাকালেই বুঝা যায়। চারিদিকে উন্নয়নের ছোঁয়া আর উন্নয়নের চিত্র।

উখিয়া উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কামরু নেচ্ছা বেবি জানান, স্থানীয় সংসদ সদস্যে শাহিন আক্তার ও সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির একক প্রচেষ্টায় বর্তমান প্রকল্প গুলো বাস্তবায়িত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের মহৎ উদ্যোগ গুলো উখিয়ার মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ায় উখিয়া-টেকনাফ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদিকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

বার্তাবাজার/এম আই