পিঠা শুধু লোকজ খাদ্য নয়, এটা বাংলা ও বাঙালির লোকজ ঐতিহ্য- এমন মন্তব্য করেছেন সাভার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব। বৃহস্পতিবার (১লা ফেব্রুয়ারি) বিকালে সাভারের ভাকুর্তা ইউনিয়ন পরিষদের পরিবর্তন ও উন্নয়নের অগ্রযাত্রার ২য় বছর পূর্তি উপলক্ষে ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে আয়োজিত পিঠা উৎসবে উপস্থিত থেকে গণমাধ্যমকে একথা বলেন তিনি।

এসময় মঞ্জুরুল আলম রাজীব বলেন, সমগ্র শীতজুড়ে বাংলাদেশে সব ধরনের পিঠা খাওয়ার উন্মাদনা থাকে। শুধু খাবার হিসেবেই নয় বরং লোকজ ঐতিহ্য এবং নারীসমাজের শিল্প নৈপুণ্যের স্মারক রূপেও পিঠা বিবেচিত হয়। বাঙালির হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির সঙ্গে মিশে আছে পিঠা। প্রতি শীতেই গ্রাম বাংলার ঘরে ঘরে শুরু হয় পিঠা পুলির উৎসব। এই ঐতিহ্যের সঙ্গে মিশে আছে আবহমান বাংলার সংস্কৃতি। আধুনিকতার ছোঁয়ায় পারিবারিক ও সমাজ জীবন থেকে পিঠা তৈরির প্রচলন হ্রাস পাচ্ছে। আমাদের এই ঐতিহ্য ধরে রাখতে নতুন প্রজন্মকে পিঠার সাথে পরিচয় করাতে হবে। এজন্য এধরণের পিঠা উৎসব আয়োজন অনেক জরুরি।

ভাকুর্তা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাজী মো: লিয়াকত হোসেনের সহধর্মিণী পারুল হোসেন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাভার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যন ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব এর সহধর্মিণী শ্রাবণী ইসলাম।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- ভাকুর্তা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হাজী মো: লিয়াকত হোসেন, সাভার উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান ইয়াসমিন আক্তার সুমি প্রমুখসহ অন্যরা।

বার্তা বাজার/জে আই