মির্জাপুরে বন্যা কবলিত এলাকাগুলো চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে

আজ সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে বংশাই নদী ভাঙ্গন ও বুধিরপাড়া-কেশবপুর স্লোপ প্রতিরক্ষামূলক কাজ পরিদর্শন করেন পানি সম্পদ উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক। তিনি বলেন নদী ভাঙ্গন ও বন্যা কবলিত ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলো চিহ্নিত করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং অবৈধভাবে নদী থেকে বালু উত্তোলনকারীদের কাউকেই ছাড় দেয়া হবেনা।

তিনি আরো বলেন, বন্যা কবলিত এলাকায় ১১৫ কোটি টাকার ডিপিপি প্রকল্প প্রণয়ন করা হয়েছে। সারাদেশের ঝুকিপূর্ণ এলাকাগুলো চিহ্নিত করে আগাম ব্যবস্থা নেয়ার ফলে এবার গত বছরগুলোর চেয়ে নদীভাঙ্গনের ভয়াবহতা কমেছে। সারাদেশে সরকার ৬৫০ টি এলাকাকে বন্যা কবলিত এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করেছে যার মধ্যে ৬৫টি অধিক ঝুঁকি সম্পন্ন বলে জানান তিনি।

সে সময় অন্যান্যের উপস্থিত ছিলেন টাঙ্গাইল-৭ মির্জাপুর আসনের সাংসদ মো. একাব্বর হোসেন এমপি, সভাপতি, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদিয় স্থায়ি কমিটি।

টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসক মোঃ শহীদুল ইসলাম, পুলিশ সুপার সঞ্জিত কুমার রায়, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মীর এনায়েত হোসেন মন্টু, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আবদুল মালেক, সহকারি কমিশনার (ভূমি) মঈনুল হক, সহকারী পুলিশ সুপার মির্জাপুর সার্কেল দিপঙ্কর ঘোষ, মির্জাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ সায়েদুর রহমান, উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক মীর শরীফ মাহমুদ, টাঙ্গাইল জেলা পরিষদ সদস্য সাইদুর রহমান খান বাবুল, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মীর্জা শামীমা আক্তার শিফা, বিআরডিবির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জহিরুল হক, ভাইস চেয়ারম্যান আবিদ হোসেন শান্ত, লতিফপুর ইউপি চেয়ারম্যান জাকির হোসেন, ফতেপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বার্তাবাজার/এম.কে

বার্তা বাজার .কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এই বিভাগের আরো খবর