শেরপুরে স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত যুবক আটক

বগুড়ার শেরপুরের শালফা পান্তাপাড়া গ্রামে স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগের প্রেক্ষিতে শেরপুর থানা পুলিশ পরীক্ষা শেষে কলেজগেট থেকে সাকলাইন খান ওরফে মাহমুদুল (১৯) কে আটক করেছে। পরে ২৯ নভেম্বর মঙ্গলাবার রাতে মা বাদি হয়ে শেরপুর থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।

জানা যায়, উপজেলার সুঘাট ইউনিয়নের জয়লা আলাদী গ্রামের মো. আব্দুর রাজ্জাক খানের ছেলে সামিট স্কুল এ্যান্ড কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী সাকলাইন খান ওরফে মাহমুদুলের সাথে গত আগস্ট মাসে রনবীরবালা ঘাটপার এলাকার একটি রেস্টুরেন্টে খানপুর ইউনিয়নের শালফা টেকনিক্যাল স্কুল এ্যান্ড বিএম কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্রীর পরিচয় হয়।

তারপর থেকে মোবাইলে কথা বলার এক পর্যায়ে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। এমতাবস্থায় গত দুই মাস আগে জরুরী কথা আছে বলে মাহমুদুল ওই ছাত্রীর বাড়িতে যায়। সে সময় বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করে। মা বাদি হয়ে থানায় একটি ধর্ষণের অভিযোগ দেয়।

এর প্রেক্ষিতে শেরপুর থানা পুলিশের এসআই আব্দুস সালাম ২৯ নভেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে এইচএসসি পরীক্ষা শেষ করে হল থেকে বের হলে শেরপুর সরকারি কলেজের গেটের সামনে থেকে মাহমুদুল কে আটক করে। পরে ওইদিন রাতেই তার বিরুদ্ধে একটি ধর্ষণ মামলা হয়।

এ ব্যাপারে শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আতাউর রহমান খোন্দকার বলেন, মামলার প্রেক্ষিতে মাহমুদুল কে আটক করে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

রাশিদুল/বার্তাবাজার/এম.এম 

বার্তা বাজার .কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এই বিভাগের আরো খবর