ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে তরুণীর লাশ, আদালতে প্রেমিকের স্বীকারোক্তি

 

রংপুর মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানার ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার থেকে এক তরুণীর ফাঁস দেওয়া ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছিলো। উদ্ধারের ঐ ঘটনাকে কেন্দ্র করে গ্রেপ্তার করা হয় মিথুন ওরফে আকাশকে। আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাজু আহমেদের আদালতে তার জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আল আমিন।

সন্ধ্যায় তার জবানবন্দি রেকর্ড শেষে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন বিচারক।
আদালত সূত্র বলছে, রুহির সঙ্গে পরিচয়ের কথা স্বীকার করেছেন মিথুন। তবে রুহি তাকে প্রথম থেকে ভালবাসার কথা বললেও তিনি রাজি ছিলেন না। তার নম্বর একাধিকবার ব্লাক লিস্টে রেখেছিলেন। এক পেশে ভালোবাসার কারণে ফোন বন্ধ রেখেছিলেন তিনি। রুহির সঙ্গে পরিচয়ের পর যা যা ঘটেছিল, তা সবিস্তারে আদালতকে জানিয়েছেন মিথুন।

মিথুন গঙ্গাচড়ার ধামুর গ্রামের ইবাদত আলীর ছেলে। তিনি নিজের নাম মিথুন হলেও প্রেমিকা রুহির কাছে আকাশ বলে পরিচয় দেন এবং বাড়ি গঙ্গাচড়ায় হলেও রংপুর নগরের হারাগাছ থানার বাহারকাছনা রাম গোবিন্দমোড়ের ঠিকানা দিয়েছিলেন।

বার্তাবাজার/আর এম সা

বার্তা বাজার .কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এই বিভাগের আরো খবর