‘মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক মাষ্টার শুকুর ছিলেন মানুষ গড়ার কারিগর’
বরেণ্য শিক্ষাবিদ মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক মরহুম এম.এ শুকুর ছিলেন একজন আদর্শবান শিক্ষক ও মানুষ গড়ার কারিগর এবং এই অঞ্চলের শিক্ষা বিস্তারের অগ্রদূত। শনিবার (১৫ জানুয়ারি) দুপুর ১২ টায় টেকনাফ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মিলনাতয়নে খালেদা- শুকুর ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত মরহুমের ৩য় মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষ্যে স্মরণ সভা ও কৃতি ছাত্র-ছাত্রীদের পুরস্কার বিতরণ অনুষ্টানে বক্তারা এ কথা বলেন।
টেকনাফ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও টেকনাফ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব নুরুল বশর এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ কক্সবাজার সরকারি কলেজের সাবেক ও বর্তমান কমার্স কলেজেরে অধ্যক্ষ ফজলুল করিম।
বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ডক্টর কামাল হোসেন, বিশিষ্ট সাংবাদিক দৈনিক কালের কন্ঠ পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি তোফায়েল আহমদ, কক্সবাজার জেলা জজ আদালতের (পিপি) এড. ফরিদুল আলম।
টেকনাফ সরকারি কলেজের অধ্যাপক কবি সিরাজুল হক সিরাজের পরিচালনায় অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন, টেকনাফ এজাহার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও সাংবাদিক মোঃ আশেক উল্লাহ ফারুকী।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন, মরহুমের সন্তান ডাঃ একেএম রেজাউল করিম। স্মৃতিচারণ মূলক আলোচনা করেন, নাঙ্গলকোট থানার (ওসি) মোহাম্মদ আইউব, টেকনাফ প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আলহাজ্ব সৈয়দ হোসাইন, টেকনাফ সরকারি ডিগ্রি কলেজের অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
পরে মরহুমের পুত্র বধূ ডাঃ রেহনুমা উর্মির সঞ্চালনায় কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরণ করেন অতিথি বৃন্দ।
এসময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন, টেকনাফ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বাঁশি রাম দে, সাবরাং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি সাংবাদিক জাবেদ ইকবাল চৌধুরী, মরহুমের ছেলে যমুনা টিভির জেলা প্রতিনিধি সাংবাদিক নূরুল করিম রাসেল, মঞ্জরুল করিম সোহাগ, কন্যা সিটি কলেজের অধ্যাপিকা লাকী আক্তার, স্বপ্না আক্তার ও বিভিন্ন পত্রিকা ও ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিক বৃন্দ।
বার্তাবাজার/এ.আর