কার ছোড়া গুলি বিমানে?

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কাউন্টার টেররিজম ইউনিট চট্টগ্রামের পরিদর্শক রাজেশ বড়ুয়া প্রথম আলোকে বলেছেন, তদন্ত শেষ না করে এসব প্রশ্নের জবাব তিনি দিতে পারবেন না। এসব জানতে ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরার ফুটেজ ও ব্ল্যাক বক্সের থাকা তথ্যও সংগ্রহ করা হবে।

তদন্তকারী কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এ ঘটনায় তিনি পলাশের সাবেক স্ত্রী সামসুন নাহার সিমলা ও পলাশের বাবা–মাকে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন।

গত রোববারের বিমান ছিনতাইচেষ্টার ঘটনায় সোমবার রাতে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের প্রযুক্তি সহকারী দেবব্রত সরকার বাদী হয়ে পতেঙ্গা থানায় একটি মামলা করেন। মামলায় গুলিতে নিহত পলাশ আহমদের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করা হয়েছে। পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিট মামলাটি তদন্ত করছে। তারা মামলার আলামত হিসেবে খেলনা পিস্তল, বোমাসদৃশ বস্তু, বিমান, নিহত পলাশের জামাকাপড়সহ ১৫টি বস্তু জব্দ করে।

কাউন্টার টেররিজম ইউনিট চট্টগ্রামের প্রধান উপকমিশনার মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ গতকাল দুপুরে তাঁর কার্যালয়ে প্রথম আলোকে বলেন, সেদিন বিমানটির ভেতর কী হয়েছিল তা জানার জন্য ব্ল্যাক বাক্স, সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহের চেষ্টা চলছে। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী যাত্রীদের বক্তব্য নেওয়া হচ্ছে। কী উদ্দেশ্যে পলাশ ছিনতাইয়ের চেষ্টা করেছিলেন, তা জানার জানার চেষ্টা চলছে।

বার্তা বাজার .কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এই বিভাগের আরো খবর