স্বাধীনতার পর থেকে লাভের মুখ দেখেনি বিআইডব্লিউটিসি

স্বাধীনতার পর থেকে এখন পর্যন্ত সংস্থার যাত্রীবাহী জাহাজ লাভের মুখ দেখেনি। উল্টো প্রতিবছর লোকসান হচ্ছে কোটি কোটি টাকা।সরকারি হিসেবে, ২০১৭- ১৮ অর্থবছরে ঢাকা-বরিশাল-খুলনা নৌ রুটে বিআইডব্লিউটিসির লোকসান ৩০ কোটির বেশি। চট্টগ্রাম- সন্দীপ রুটে লোকসান প্রায় সাড়ে ১৫ কোটি টাকা।

বিআইডব্লিউটিসির ঘাটের সরকারি মহাব্যবস্থাপক আবু আলম হাওলাদার বলেন, নানাভাবে ছলচাতুরি করে যাত্রীরা টিকিট না কেটে যাওয়ার জন্যই লোকশান গুনতে হচ্ছে।

যাত্রীরা বলছেন, জাহাজে থাকা বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা নিজেদের পকেট ভারি করতে তাদের টিকিট কাটতে নিরুৎসাহিত করেছেন। আমাদেরকে টিকিট দেয় না, তাই আমরা টিকিট কাটতে পারি নাই। তাতে কি রাতে এসে ঠিকই টাকা নিয়ে যাবে।

যাত্রী কল্যাণ সমিতি বলছে, স্টিমারের তেল খরচ ও ভাড়ার পাশাপাশি মেরামতের নামে বিআইডব্লিউটিসি কর্মকর্তাদের দুর্নীতিই লোকসানের মূল কারণ।

নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ বলেন, দুর্নীতি একটা ফ্যাশনে পরিণত হয়ে গিয়েছে। দুদক যে কাউকে তাদের আওতায় আনতে পারে।

বার্তা বাজার .কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এই বিভাগের আরো খবর