বগুড়া শেরপুরে নর্দান ইলেকট্রিক সাপ্লাাই কোম্পানী লিঃ এর বিদ্যুতেক খুটির গোড়া থেকে মাটি সরিয়ে রেখে মরণ ফাঁদে পরিনত করেছে। এভাবে মহাসড়কের পার্শ্বে খুঁটিগুলোর গোড়ায় মাটি না দিয়ে দাঁড়িয়ে রাখায় জীবনের ঝুকি নিয়ে বসবাস করছে এলাকাবাসী ও মহাসড়কে চলাচল করছে বিভিন্ন যানবাহন ও পথচারী। যে কোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। সরোজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কাঁঠালতোলা চাউলকল মালিক সমিতির অফিস সংলগ্ন সহ বেশ কয়েকটি বিদ্যুৎ খুটিগুলো দাঁড়িয়ে আছে কিন্তু খুটির গোড়ায় সামান্য মাটি দিয়ে রেখেছে। খুঁটির গোড়ায় মাটি না থাকায় যে কোন সময় খুটিগুলো দোকান, বাড়ী, গাড়ি বা পথচারীদের উপর পড়ে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এ যেন এক মৃত্যুর ফাঁদে পরিনত করেছে। এছাড়াও খন্দকারপাড়া এলাকায় শেরপুর হাটবাজার এলাকায় বিদ্যুতেক খুটি হেলে পড়েছে। যে খুটি থেকে পুরো এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়েছে।
এলাকাবাসী জানান, অনেক দিন ধরে খুটি হেলে পরছে এবং খুঁটির গোড়া গর্ত করে রাখায় আমরা জীবনের ঝুকি নিয়ে বসবাস ও পথচারী চলাফেরা করছে, হাইওয়ে রোড এই ব্যস্ত সড়কে দৈনিক হাজার হাজার মানুষ সহ যানবাহনেন যাতায়াত করছে। দীর্ঘদিন যাবৎ আমরা এলাকাবাসীসহ রাস্তার পথচারী মৃত্যুর ঝুকিতে চলছে। এই খুঁটির বিষয়ে স্থানীয় বিদ্যুৎ অফিসে বারবার মৌখিক অভিযোগ করলে আমাদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচারণ করে বলে আপনারা নাশতকার জন্য খুঁটির গোড়ার মাটি সরিয়ে রেখেছেন। তার যোগদানে তিনমাস হতে না হতেই এমন দুর্ব্যবহারের জন্য সাধারণ জনগন বিদ্যুতের উপর আস্তা দিনে দিনে হারিয়ে ফেলছে। নর্দান ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানী লিঃ এর কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব অবহেলা আর উধাসিনতায় যে কোন সময় বড় ধরনের দূর্ঘটনায় শিকার হতে পারে সাধারণ মানুষ। এ বিষয়ে বিবিবি, শেরপুর নেসকো লিঃ এর নির্বাহী প্রকৌ: ফরিদ হাসানের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি অফিসে যেতে বলেন পরবর্তীতিতে অফিসে গেলে গনমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গেও তিনি অসৌজন্যমূলক আচারণ করে বলেন, কেউ নাশকতা করার জন্য পরিকল্পিতভাবে খুটির গোড়া গর্ত করেছে। তিনি আরও বলেন এ দায়িত্ব আমাদের না একটি কোম্পানি ক্রয় করে পরিচালনা করছে তাদের দায়িত্ব।