ক্লাসরুমেই ছাত্রের সঙ্গে জোর করে শারীরিক সর্ম্পক শিক্ষিকার! অতঃপর

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফের এক ছাত্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতায় মত্ত হলেন শিক্ষিকা। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছড়িয়েছে চাঞ্চল্য। জানা গেছে, ক্লাসরুমের মধ্যেই সেই ছাত্রের সঙ্গে আপত্তি থাকা সত্ত্বেও তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করেন তিনি।কানেকটিকাটের মেডিসনের এক ৩৯ বছর বয়সী সেই নারী একটি স্কুলের ইংরেজির শিক্ষিকা। সেই শিক্ষিকা তার স্কুলের ছাত্রদের অশ্লীল মেসেজ এবং নিজের অশ্লীল সেলফি তুলে পাঠান। শুধু তাই নয়, তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনেরও আমন্ত্রণ জানান।পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, এই যৌন নীপিড়নের শিকার সেই ছাত্রের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে শিক্ষিকার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে গ্রেফতার করা হয়েছে৷

সেই ছাত্রের বক্তব্য, অভিযুক্ত শিক্ষিকা দুপুরের খাবার খাওয়ার অজুহাতে তাকে ডেকে নিয়ে যান এবং জোর করে তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করেন৷ আদালত সেই শিক্ষিকাকে তিন বছরের জন্য কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেছে৷লোকমুখে অনেক রকমের বিয়ের খবর শোনা যায়। কিন্তু কখনো কি পাকাদুয়া বিয়ের কথা শুনেছেন? নাম শুনেই হয়তো অবাক হলেন। কারণ এই ধরণের বিয়ে সাধারণ আমাদের দেশে প্রচলিত নয়। তবে ভারতের বিহার রাজ্যের কিছু কিছু অঞ্চলে অন্য যেকোনো বিয়ের চেয়ে এই বিয়ের কথা বেশি শোনা যায়।

কিন্তু কেমন এই বিয়ে? ভারতীয় গণমাধ্যম এই সময় বলছে, বিহারে এখনও পণ প্রথার যথেষ্ট প্রভাব রয়েছে। ভালো পাত্রের সঙ্গে মেয়েকে বিয়ে দিতে গেলে পণের অংক শুনলে অনেকেই আঁতকে উঠেন। তাই পণ এড়াতে গিয়ে ভালো পাত্রের খোঁজ পেলে মেয়ের অভিভাবকরা অপরাধীদের দিয়ে তাকে বা তার বাবা-মা’কে বন্দুক মুখে অপহরণের পর জোর করে মেয়ের সঙ্গে বিয়ে দেন।খবরে বলা হয়, গত বছর ৩ হাজার ৪০৫ জন যুবককে এভাবে তুলে নিয়ে গিয়ে বিয়ে করানো হয়েছে। গত কয়েক বছরে সংখ্যাটা ৩ হাজারের আশপাশেই ঘোরাফেরা করেছে।

পুলিশের রেকর্ড অনুযায়ী, বিয়ের মৌসুমে বিহারে প্রতিদিন গড়ে ৯টি পাকাদুয়া বিয়ে হয়। আর এই বিষয়টা মাথায় রেখে চলতি বছর আর্থাৎ ২০১৮ সালে বিয়ের মৌসুম শুরু হওয়ার আগেই সতর্কতা অবলম্বন করেছে রাজ্য প্রশাসন।

বার্তা বাজার .কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এই বিভাগের আরো খবর