ভোটার যেন সোনার হরিণ!

চুয়াডাঙ্গার ৪ টি উপজেলায় অবাধ ও সুষ্ঠ উৎসব মুখর পরিবেশের মধ্যদিয়ে চলছে ভোট গ্রহন। সকাল ৮ হতে বিকাল ৪টা পর্যন্ত নিরিবিচ্ছিন্ন ভাবে চলবে ভোট গ্রহন।

ভোটের পরিবেশ অবাধ ও নিরপেক্ষ রাখার জন্য বিজিব,র‍্যাব,পুলিশ, মোবাইলটিম সহ বিভিন্ন অাইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নির্বাচনী মাঠে দায়িত্বপালন করছেন।

ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা জোরদার করা হলেও ভোটার উপস্থিতি একেবারেরই কম।

চুয়াডাঙ্গার জীবননগর, আলমডাঙ্গা,দামুড়হুদা ও চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলাসহ মোট চারটি উপজেলায় ভোট গ্রহন চলছে।

কোন কোন কেন্দ্র হতে পাওয়া খবর দপুর ২ টা পর্যন্ত সর্বোচ্চ ভোট কাস্ট হয়েছে ৩৬.৪৫ %। আবার কোন কোন কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতির পরিমান ১৫.৬৩%।

তবে ভোটারদের দাবী তাদের পছন্দের প্রর্থীকেই ভোট প্রদান করে নির্বাচিত করবেন। তবে প্রিজাইডিং অফিসারদের দাবী ভোটাররা যথাসময়ের মধ্যেই ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। এ নির্বাচনে জীবননগর উপজেলার কয়েকটি কেন্দ্র থেকে কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনার সংবাদ পাওয়া গেছে।

জীবননগর পৌর ৩ নং ওয়ার্ডের ভোট কেন্দ্রের কয়েক শত গজ দুরে দুটি শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পায় এলাকাবাসীসহ ভোটাররা। এমন সংবাদের ভিত্তিতে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রেসক্লাবের সদস্য, বাংলা টিভি, দি বাংলাদেশ টুডে এবং অর্থনীতির কাগজ পত্রিকার চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রতিনিধি মামুন মোল্লা ঘটনাস্থলে পরিদর্শনে যায়। এসময় সেখানে দায়িত্বরত জীবননগর থানার তদন্ত ওসি ফেরদৌস ওয়াহিদ সাংবাদিকদের সাথে অসৌজন্যমুলক আচরন করেন।

তিনি সাংবাদিকদের কে ভোট কেন্দ্রে যেতে বাধা প্রদান সহ বিভিন্ন হুমকি ধামকি দিতে থাকেন। এবং মোবাইলে অনান্য কেন্দ্রে সাংবাদিকদের প্রবেশ নিষেধ করেন। এসময় সাংবাদিকরা তার এমন আচরনের জন্য নিরব প্রতিক্রিয়া জানান।

এছাড়াও তদন্ত ওসি ফেরদৌস ওয়াহিদ অনুমোদন নেওয়া গাড়ি নিয়ে চলাচলে তিনি বাধা প্রদান করেন। এবং তিনি এ ধরনের আচরন প্রায়ই জীবননগর সাধারন মানুষের সাথে করে থাকেন বলে সরজমিনে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জীবননগর থানার অফিসার ইনচার্জ শেখ গনি মিয়াকে অবগত করা হয়।

বার্তা বাজার .কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এই বিভাগের আরো খবর