দেশি গরুতেই মিটবে কোরবানির চাহিদা
দেশি গরু দিয়েই এবারের কোরবানির চাহিদা মিটবে বলে আশা করছেন খামারি ও ক্রেতারা। তারা বলছেন, করোনার কারণে ভারতীয় গরু আসা বন্ধ। আবার অনেকেই টাকার অভাবে কোরবানিও দিতে পারবেন না।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর বলছে, এ বছর কোরবানির জন্য যে পরিমাণ পশু প্রস্তুত রয়েছে তা দেশের মানুষের চাহিদা মেটাবে।
কোরবানির পশুর হাট বসবে নির্দিষ্ট সময়ে। তার আগেই রাজধানী বাসীর অনেকেই এখনই বিভিন্ন খামারে গিয়ে গরু কিনছেন, অনেকেই দেখে আসছেন দরদাম।
তবে এবার দেশি গরুই চাহিদা মেটাবে, বলছেন অনেক খামারি। কেননা, গেল বছর থেকে করোনার কারণে ভারতীয় গরু দেশে আসছে না। সেক্ষেত্রে খামারিরা কোরাবানিকে সামনে রেখে দেশি গরু লালন-পালনেই ব্যস্ত রয়েছেন। করোনার কারণে অনেকেই কোরবানি দেবে না বলেও আশঙ্কা করছেন খামারি ও ক্রেতারা।
প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর বলছে, গেল বছর কোরবানি যোগ্য পশু ছিল ১ কোটি ১৮ লাখ ৯৭ হাজারের বেশি। আর কোরবানি হয়েছিল ৯৪ লাখ ৫০ হাজারের কিছু বেশি।
পরিসংখ্যান বলছে, গত বছর কোরবানি ঈদে চাহিদার তুলনায় কোরবানির পশু ছিল বেশি। এ বছর কোরবানিযোগ্য পশু প্রস্তুত রয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ ১৬ হাজারের কিছু বেশি।
ভারতীয় গরু না আসায় খামারিরা লাভবান হবে বলেও আশা করছেন খামারিরা।
বার্তাবাজার/পি