“পাবলিক পরীক্ষায় ধর্ম শিক্ষা বাদের সিদ্ধান্ত গভীর চক্রান্ত”

এসএসসির মত গুরুত্বপূর্ণ একটি পাবলিক পরীক্ষায় ধর্মীয় শিক্ষা না থাকলে জাতীয়ভাবে তার গুরুত্ব থাকে না। পাকিস্তান আমল থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত ধর্ম শিক্ষা পাবলিক পরীক্ষায় গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে। তবে কাদের পরামর্শে পাবলিক পরীক্ষা থেকে তা বাদ দেওয়া হচ্ছে জাতি তা জানতে চায়।

এসএসসি পরীক্ষায় ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্তকে গভীর চক্রান্তের অংশ হিসেবে দেখছেন ইসলামী আন্দোলনের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।

তিনি বলেন, এ সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া হবে না। রবিবার (২৯ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এমন মন্তব্য করেন।

মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, পাবলিক পরীক্ষায় ধর্ম শিক্ষা পূর্বেও ছিল, ভবিষ্যতেও থাকবে। ষড়যন্ত্রকারীদের পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দেওয়া হবে। দেশের মাত্র শতকরা ৮/১০ ভাগ ছেলে-মেয়ে মাদরাসায় পড়ে। বাকি ৯০/৯২ ভাগ পড়ে স্কুলে। শিক্ষামন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী যদি মাধ্যমিক শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে ইসলাম শিক্ষাকে বাদ দেওয়া হয় তা হবে আমাদের শিক্ষিত যুব সমাজ ও নতুন প্রজন্মকে ইসলাম থেকে দূরে সরানো গভীর ষড়যন্ত্র।

এ দেশের জনগণ মাধ্যমিক শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে ইসলাম শিক্ষা বাদ দেয়ার ষড়যন্ত্র যেকোনও মূল্যে রুখে দেবে।

 

বার্তা বাজার/এএস

বার্তা বাজার .কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এই বিভাগের আরো খবর