প্রাণহীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: বিকল্প পদ্ধতি খোঁজার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের

করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যে বন্ধ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। অনলাইন ক্লাস কিংবা অ্যাসাইনমেন্ট- তাতেও করোনাকালের শিক্ষা ঘাটতি কতটা পোষানো নিয়ে রয়েছে সংশয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিকল্প পদ্ধতি খুঁজতে হবে এখনই। তৈরি করতে হবে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শিক্ষকদের নিবিড় যোগাযোগ। আগের সেই চেনা কোলাহল নেই। শিক্ষার্থীদের উচ্ছলতায় বহুদিন মুখর হয়নি শ্রেণীকক্ষ। ৮ মাসের বেশি সময় ধরে এমন প্রাণহীন সব স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

আর চলতি বছরের ধাক্কা সামলাতে আগামী শিক্ষাবর্ষে ছুটি কমানো, শিক্ষাঘণ্টা বাড়ানো, পরীক্ষার চেয়ে চর্চার ওপর গুরুত্ব দেয়াসহ নানা ধরনের পরিকল্পনা চলছে বলে জানালেন শিক্ষা উপমন্ত্রী।

এক শিক্ষার্থী বলেন, অনলাইনে পরীক্ষার নেওয়ার আগে আমাদের একটু পড়ার সময় দেয়। তারপর পরীক্ষার সময় ক্যামেরার অন করে রাখতে হয়। এতে নানা সমস্যার মধ্যে দিয়ে পরীক্ষা দিতে হচ্ছে।

আর ঘাটতি পুষিয়ে নিতে আগামী শিক্ষাবর্ষে বেশ কিছু পরিকল্পনার জানালেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।

তিনি বলেন, বিগত বছরের আমাদের যে পড়াটা মিস হয়ে গেছে, সেটা আগামী বছরের পড়াশুনার সঙ্গে যুক্ত করে পড়াতে হবে। এছাড়া, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি তুলে দিতে হতে পারে।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে কেবল কওমি মাদ্রাসাগুলোই ফিরেছে আগের ছন্দে।

বার্তাবাজার/কে.জে.পি

বার্তা বাজার .কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এই বিভাগের আরো খবর