শোভা ত্রিপুরা’র বৌদ্ধ ধর্মে নারী আবদান এবং সীমানা পেরিয়ে গ্রস্থের উম্মোচন

খাগড়াছড়ির পার্বত্য জেলা বেগম রোকেয়া পদক জয়ী পাহাড়ের বিশিষ্ট লেখক শোভা ত্রিপুরা এবং তার স্বামী একুশে পদক জয়ী মংছেনচীং মংছিন্ধসঢ় বৌদ্ধ ধর্মে নারী আবদান এবং সীমানা পেরিয়ে গ্রস্থের পাঠ উম্মোচন অনুষ্ঠান খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাব হল রুমে বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টায় অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত বই পাঠ উম্মোচন অনুষ্ঠানে সাংবাদিক ও পাহাড়ের সাময়িকী অক্ষর সম্পাদক প্রদীপ চৌধুরী সঞ্চালনায় বাংলা একাডেমী লেখক ও গবেষক প্রভাংশু ত্রিপুরা সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী, বিশেষ অতিথি ছিলেন খাগড়াছড়ি সরকারী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ বৌধিসত্ত্ব দেওয়ান, দৈনিক অরণ্য বার্তা সম্পাদক চৌধুরী আতাউর রহমান, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান শানে আলম, বেগম রোকেয়া পদক জয়ী পাহাড়ের বিশিষ্ট লেখক শোভা ত্রিপুরা, একুশে পদক জয়ী মংছেনচীং মংছিন্ধসঢ়, জেলা পরিষদ সদস্য জুয়েল চাকমা, প্রেস ক্লাবে সভাপতি জীতেন বড়ুয়া সহ লেখক, গবেষক ও জন প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

এসময় বক্তব্য রাখেন, খাগড়াছড়ি সরকারী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ বৌধিসত্ত্ব দেওয়ান, দৈনিক অরণ্য বার্তা সম্পাদক চৌধুরী আতাউর রহমান, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান শানে আলম, বেগম রোকেয়া পদক জয়ী পাহাড়ের বিশিষ্ট লেখক শোভা ত্রিপুরা, একুশে পদক জয়ী মংছেনচীং মংছিন্ধসঢ় প্রমুখ। বেগম রোকেয়া পদক জয়ী পাহাড়ের বিশিষ্ট লেখক শোভা ত্রিপুরা বক্তব্যে বলেন, বৌদ্ধ ধর্মে নারী অবদান এবং সীমানা পেরিয় গ্রস্থের লেখা উদ্দেশ্য হলো বই পড়ে মানুষেরা মন আলোকিত হবে। এই বই আরো বেশী নারীরা পড়লে সমাজ
আলোকিত হবে।

তিনি আরো বলেন ৬০ বছর বয়সে বই প্রকাশ করতে রান্না শেষ করে অবসর সময়ে লাইব্রেরীতে বই পড়েন। এই পর্যন্ত ৪০ টি বই স্বামী স্ত্রী মিলে প্রকাশিত করেছেন। সামনে আরো বই প্রকাশিত হবে বলে জানান। বৌদ্ধ ধর্মে নারী অবদান এবং সীমানা পেরিয়ে গ্রস্থের প্রকাশিত করতে সহাযোগীতা প্রদানে পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী, দৈনিক অরণ্য বার্তা সম্পাদক চৌধুরী আতাউর রহমান, জেলা পরিষদ সংদস্য জুয়েল চাকমা ও সাংবাদিক ও পাহাড়ের সাময়িকী অক্ষর সম্পাদক প্রদীপ চৌধুরীকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

প্রধান অতিথি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী বক্তব্যে বলেন,পাহাড়ের বিশিষ্ট লেখক শোভা ত্রিপুরা এবং তার স্বামী একুশে পদক জয়ী মংছেনচীং মংছিন্ধসঢ় দু’জনে আমাদের বিবেককে জাগ্রত করেছে। তারা দু’জনে লেখক। তারা আমাদের সমাজের অহংকার। বই লিখনী মাধ্যমে আলোকিত সমাজকে আলোকিত করছে। তিনি আরো বলেন তাদের সামনে অপ্রকাশিত বই গুলো পার্বত্য জেলা পরিষদ মাধ্যমে প্রকাশিত ব্যবস্থা করবে।

বার্তা বাজার .কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এই বিভাগের আরো খবর