প্রাথমিক শিক্ষকদের পদোন্নতি নিয়ে সুখবর দিলেন প্রতিমন্ত্রী

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন বলেছেন, প্রধান শিক্ষকের পদোন্নতি যোগ্য শূন্য পদে সহকারী শিক্ষকদের মধ্য থেকে পদোন্নতি দেওয়ার কার্যক্রম চলছে। আজ সোমবার (১৩ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরীর এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান প্রতিমন্ত্রী।

স্পিকার ড. শিরিন শারমীন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সোমবার বিকেলে মুলতবি এ অধিবেশন শুরু হয়। প্রতিমন্ত্রী জানান, ২০১৮ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত প্রধান শিক্ষকের সরাসরি নিয়োগযোগ্য ৩৫ শতাংশ ৩ হাজার ৭১৬টি শূন্য পদে ৩৭তম বিসিএস হতে পিএসসি’র মাধ্যমে নিয়োগের জন্য পিএসসি’র সুপারিশ পাওয়া গেছে।

এছাড়া প্রধান শিক্ষকের শূন্যপদ পূরণের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। তাছাড়া প্রধান শিক্ষকের পদোন্নতিযোগ্য শূন্য পদে সহকারী শিক্ষকদের মধ্য হতে পদোন্নতি/চলতি দায়িত্ব প্রদানের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

সরকারি দলের আরেক সদস্য মোরশেদ আলমের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী (২০১৮) দেশে সাক্ষরতার হার ৭৩ দশমিক ৯ শতাংশ। সাক্ষরতার হার বৃদ্ধির জন্য প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।

এদিকে, সোমবার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করে জানানো হয়েছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রাজস্বখাতভুক্ত সহকারী শিক্ষকের শূন্যপদে নিয়োগের জন্য চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি জেলা শিক্ষা অফিসে যোগদান করতে হবে। আর ১৯ ফেব্রুয়ারি তাদের পদায়নের আদেশ জারি করা হবে।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ১২ থেকে ২০ জানুয়ারি নির্বাচিত প্রার্থীদের ডকুমেন্টস যাচাই করা হবে। ২০ থেকে ২৫ জানুয়ারির মধ্যে রেজিস্ট্রের্ড ডাক যোগে প্রার্থীদের নিয়োগপত্র পাঠানো হবে।

কোন প্রার্থীর নিয়োগপত্র জারি না হলে তাদের তালিকা ২০ থেকে ২৫ জানুয়ারির মধ্যে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠাতে বলা হয়েছে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের।

এছাড়া ১৬ ফেব্রুয়ারি নতুন শিক্ষকদের জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে যোগদান করতে হবে। ১৭ থেকে ১৯ ফেব্রুয়ারি তাদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত হবে। আর ১৯ ফেব্রুয়ারি নতুন নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের পদায়নের আদেশ জারি করা হবে।

নতুন নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের নিয়োগের কিছু নিদের্শনা দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। সোমবার নিদের্শনাবলী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের পাঠানো হয়।

উল্লেখ্য, গত বছর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শূন্য পদে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম শুরু করা হয়। প্রথম ধাপে লিখিত ও পরে মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষায় ৬১ জেলায় ১৮১৪৭ জন চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হন।

গত বছরের ৩০ জুলাই সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। পরে ওই বছরের ১ থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত সারাদেশ থেকে ২৪ লাখ ৫ জন প্রার্থী আবেদন করেন। প্রথম ধাপে ২৪ মে, দ্বিতীয় ধাপে ৩১ মে, তৃতীয় ধাপে ২১ জুন এবং চতুর্থ ধাপে ২৮ জুন লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

গত সেপ্টেম্বরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ লিখিত পরীক্ষায় ৫৫ হাজার ২৯৫ জন পাস করেন। গত ৬ অক্টোবর থেকে নিয়োগ পরীক্ষার মৌখিক পরীক্ষা শুরু হয়।

মাসব্যাপী সারাদেশের সব জেলায় মৌখিক পরীক্ষা আয়োজন করা হয়।প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন বলেছেন, প্রধান শিক্ষকের পদোন্নতি যোগ্য শূন্য পদে সহকারী শিক্ষকদের মধ্য থেকে পদোন্নতি দেওয়ার কার্যক্রম চলছে।

আজ সোমবার (১৩ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরীর এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান প্রতিমন্ত্রী।
স্পিকার ড. শিরিন শারমীন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সোমবার বিকেলে মুলতবি এ অধিবেশন শুরু হয়।

প্রতিমন্ত্রী জানান, ২০১৮ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত প্রধান শিক্ষকের সরাসরি নিয়োগযোগ্য ৩৫ শতাংশ ৩ হাজার ৭১৬টি শূন্য পদে ৩৭তম বিসিএস হতে পিএসসি’র মাধ্যমে নিয়োগের জন্য পিএসসি’র সুপারিশ পাওয়া গেছে।

এছাড়া প্রধান শিক্ষকের শূন্যপদ পূরণের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। তাছাড়া প্রধান শিক্ষকের পদোন্নতিযোগ্য শূন্য পদে সহকারী শিক্ষকদের মধ্য হতে পদোন্নতি/চলতি দায়িত্ব প্রদানের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

সরকারি দলের আরেক সদস্য মোরশেদ আলমের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী (২০১৮) দেশে সাক্ষরতার হার ৭৩ দশমিক ৯ শতাংশ। সাক্ষরতার হার বৃদ্ধির জন্য প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।

এদিকে, সোমবার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করে জানানো হয়েছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রাজস্বখাতভুক্ত সহকারী শিক্ষকের শূন্যপদে নিয়োগের জন্য চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি জেলা শিক্ষা অফিসে যোগদান করতে হবে। আর ১৯ ফেব্রুয়ারি তাদের পদায়নের আদেশ জারি করা হবে।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ১২ থেকে ২০ জানুয়ারি নির্বাচিত প্রার্থীদের ডকুমেন্টস যাচাই করা হবে। ২০ থেকে ২৫ জানুয়ারির মধ্যে রেজিস্ট্রের্ড ডাক যোগে প্রার্থীদের নিয়োগপত্র পাঠানো হবে।

কোন প্রার্থীর নিয়োগপত্র জারি না হলে তাদের তালিকা ২০ থেকে ২৫ জানুয়ারির মধ্যে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠাতে বলা হয়েছে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের।

এছাড়া ১৬ ফেব্রুয়ারি নতুন শিক্ষকদের জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে যোগদান করতে হবে। ১৭ থেকে ১৯ ফেব্রুয়ারি তাদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত হবে। আর ১৯ ফেব্রুয়ারি নতুন নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের পদায়নের আদেশ জারি করা হবে।

নতুন নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের নিয়োগের কিছু নিদের্শনা দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। সোমবার নিদের্শনাবলী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের পাঠানো হয়।

উল্লেখ্য, গত বছর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শূন্য পদে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম শুরু করা হয়। প্রথম ধাপে লিখিত ও পরে মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষায় ৬১ জেলায় ১৮১৪৭ জন চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হন।

গত বছরের ৩০ জুলাই সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। পরে ওই বছরের ১ থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত সারাদেশ থেকে ২৪ লাখ ৫ জন প্রার্থী আবেদন করেন। প্রথম ধাপে ২৪ মে, দ্বিতীয় ধাপে ৩১ মে, তৃতীয় ধাপে ২১ জুন এবং চতুর্থ ধাপে ২৮ জুন লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

গত সেপ্টেম্বরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ লিখিত পরীক্ষায় ৫৫ হাজার ২৯৫ জন পাস করেন। গত ৬ অক্টোবর থেকে নিয়োগ পরীক্ষার মৌখিক পরীক্ষা শুরু হয়। মাসব্যাপী সারাদেশের সব জেলায় মৌখিক পরীক্ষা আয়োজন করা হয়।

বার্তাবাজার/কেএ

বার্তা বাজার .কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এই বিভাগের আরো খবর