আগামীতে সারাদেশে কৃষক এ্যাপসের মাধ্যমে ধান সংগ্রহ করা হবে: খাদ্যমন্ত্রী

খাদ্যমন্ত্রী সাধান চন্দ্র মজুমদার এমপি বলেছেন, ১৬টি উপজেলায় এ্যাপসের মাধ্যমে পাইলট স্কীম চালু করেছি। বাঁকীগুলো কৃষি মন্ত্রণালয় যেভাবে তালিকা দিয়েছে সেই তালিকা অনুযায়ী স্বচ্ছতার সাথে জেলা ও উপজেলা গুলোতে খাদ্যসংগ্রহ কমিটি আছে কৃষকদের উপস্থিতিতে স্বচ্ছতার সাথে ধান কেনা হচ্ছে এবং এই ধারা অব্যাহত থাকবে।

আমাদের ইচ্ছা যে আমরা সারা দেশে লটারী না করে, আস্তে আস্তে আমরা কৃষি এ্যাপসের মাধ্যমে ধান সংগ্রহের চিন্তা ভাবনা রয়েছে। তিনি আরও বলেন, আগামী বোরোতে আরও ধান কেনা বৃদ্ধি করব এবং সামনে আমন আসতে আসতে শতভাগ এ্যাপসের মাধ্যমে ধান সংগ্রহ করা হবে বলে জানান তিনি।

তিনি আজ সকালে নওগাঁ সদর খাদ্য গুদামে অভ্যন্তরীন আমন সংগ্রহ ২০১৯-২০ মৌসুমে আমন চাল সংগ্রহ এবং ডিজিটাল খাদ্যশষ্য ব্যবস্থপনার আওতায় “কৃষকের এ্যাপসের” মাধ্যমে আমন ধান সংগ্রহের শুভ উদ্ধোধন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথাগুলো বলেন।

তিনি আরও বলেন, আগামী বোরোতে আরও বৃদ্ধি করব এবং সামনে আমন আসতে আসতে শতভাগ “কৃষক এ্যাপসের” মাধ্যমে ধান সংগ্রহ করা হবে। মন্ত্রী বলেন, ১লা নভেম্বরে ধান কেনা শুরু করা হয়েছে। কিন্ত যেগুলো আ্যপসের মাধ্যমে ছিলো এবং আ্যাপসের নিবন্ধনের কারনে একটু দেরী হয়েছে প্রথম বছর বলে। আগামী বছরে সঠিক সময়ে ধান সংগ্রহ শেষ করা হবে বলে জানান তিনি।

এ সময় জেলা প্রশাসক হারুন অর-রশীদ, ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার রাশিদুল হক, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক জিএম ফারুক হোসেন পাটোয়ারী, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা চালকল মালিক গ্রুপের সভাপতি আলহাজ্ব রফিকুল ইসলাম, সদর উপজেলা নির্বাহী আফিসার আবদুল্লাহ আল মামুনসহসহ খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তা ও চালকল মালিক গ্রুপের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

সদর উপজেলায় এক হাজার মেট্রিকটন ধান ও ৭ হাজার মেট্রিকটন চাল কেনার লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করে খাদ্য বিভাগ।

বার্তাবাজার/এমকে

বার্তা বাজার .কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এই বিভাগের আরো খবর