বগুড়ার শেরপুরে সন্ত্রাসী কার্যকলাপে জড়িত থাকার সন্দেহে শেরপুর থানা পুলিশ পৌর শহরের হাসপাতাল রোড এলাকা থেকে ২৮ অক্টোবর শনিবার সন্ধ্যায় বিএনপির নেতা মো. শহিদুল ইসলাম ওরফে পাশা (৪০), আব্দুর রাজ্জাক(৫০), মাহবুব রহমান (৬৯), কে আটক করে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে।

অপরদিকে ঢাকায় সমাবেশ থেকে আসার পথে যুবদল নেতা মোস্তফা কামাল (৩৮) ও এরশাদ আলী(৩৭) কে আটক করা হয়েছে।

জানা যায়, উপজেলার কুসুম্বী ইউনিয়নের দুবলাগাড়ি এলাকায় শেরপুর পৌরসভার কাউন্সিলর জাকারিয়া মাসুদের চাতালে গত ১৬ নভেম্বর ২০২২তারিখে বিকেল ৪ টায় উপজেলা ও পৌর স্বেচ্ছাসেবক দল মত বিনিময় সভা করছিল। সভা শেষ করে ফেরার পথে সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টার দিকে হাসপাতাল রোড এলাকায় মোজাহার স্মৃতি সংসদে আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতারা দলীয় মিটিং করছিল।

এ সময় বিএনপি, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতারা অতর্কিতভাবে তাদের উপর দেশীয় অস্ত্র দিয়ে হামলা করে এবং ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়। ২৮ অক্টোবর শনিবার শেরপুর থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ওই মামলার আসামী বিএনপির নেতা মো. শহিদুল ইসলাম ওরফে পাশা, আব্দুর রাজ্জাক ও মাহবুব রহমান কে আটক করে।

এ ব্যাপারে শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ বাবু কুমার সাহা বলেন, আটককৃতদের জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

অপরদিকে ২৮ অক্টোবর শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকায় সমাবেশ থেকে আসার পথে মহাখালী এলাকায় শেরপুর উপজেলার খানপুর ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক মোস্তফা কামাল ও সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক এরশাদ আলী কে আটক করেছে পুলিশ।

বার্তা বাজার/জে আই